কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি:
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাংগালিয়া গ্রামের মৃত শাহাবুদ্দীনের স্ত্রী ফাতেমা খাতুন (৬০)। স্বামীর ভিটে মাটিতে একটি ক্ষুদ্র একচালা একটি ঘরে পরিবার পরিজন নিয়ে কোনমতে বসবাস করে আসছেন। এমনতবস্থায় তার পাশে চেয়ারম্যান বা ইউপি সদস্য কিংবা এলাকার কোনো জনপ্রনিধি।
তার অভিযোগ, তাকে কোন প্রকার বিধবা ভাতা দেওয়া হয়নি। এক কক্ষে সন্তান ও নাতী সহ লজ্জাস্কর পরিবেশে থাকতে হচ্ছে তাদের। সামান্য বৃষ্টিতেই ভেসে যায় তার আবাস সামগ্রী।
ফাতেমা খাতুন বলেন, নিদারুন অসহায় ও কষ্টে ভাংগা ঘরে থাকতে হয়। দিনের বেলায় কোন রকম কাটলেও রাতে থাকা খুবই দুস্কর। ভাঙ্গা ঘরে রোদ আর বৃষ্টিতে নিদারুন কষ্ট ভুগছি। ইউএনও মহোদয় যদি আমার অসস্থায়ত্ব বিবেচনা করে একটি গৃহ দান করেন তবে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য আজীবন দোয়া করব ও চির কৃজ্ঞাতা থাকব।
জানা যায়, দুযোর্গ ব্যবস্থাপনা বে র্যোর আওতায় উপজেলা প্রশাসন ইতোমধ্য পাকুন্দিয়া উপজেলায় প্রায় ৪০ টির মত দুর্যোগ সহনীয় গৃহ নিম্নবিত্ত জনগোষ্টীকে ২ লক্ষ ৫৮ হাজার টাকায় প্রতিটি গৃহ নির্মাণ করে দিয়েছে। এ অবস্থায় তিনি তার পরিবারের জন্য সরকারের কাছে এই আকুল আবেদন জানান।