Skip to content

১) দেশের সকল সাংবাদিক, সাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক, নিবন্ধকারদের গুণগতমান উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট, হাসপাতাল, আবাসন প্রকল্প গ্রহণ করা।

২) ব্যাপক জনগোষ্ঠীকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন অভিযান, বৃক্ষ রোপণ অভিযান, সমাজের উন্নয়নমূলক কাজে অংশগ্রহণ, পাঠাগার স্থাপনসহ মানবতার কল্যাণমূলক কাজে উৎসাহী করে তোলা।

৩) নারী-পুরম্নষের মধ্যে লিঙ্গ বৈষম্য দূরীকরণে কাজ করা এবং মহিলা উন্নয়নের জন্য বাস্তবমুরী কর্মসূচি গ্রহণ করা বিশেষ করে নারী সাংবাদিকদের কর্মক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করা। অবিকল নকল বলিয়া প্রত্যায়ন করা হইল।

৪) দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে যে কোন প্রকার জনহিতকর বা দাতব্য কার্যক্রম পরিচালনা করা

৫) মাদক বিরোধী আন্দোলন গড়ে তোলা ও মাদকাসক্ত ও এসিডদগ্ধদের পুনর্বাসন কেন্দ্র গড়ে তোলা।

৬) স্বাস্থ্য ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সুচিকিৎসা নিশ্চিতে হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা।

৭) প্রবীণ হিতোষী কেন্দ্র স্থাপনের মাধ্যমে প্রবীণদের সুস্থ ও নিরাপদ জীবন-যাপনের ব্যবস্থা করা।

৮) পারিবারিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে নারী ও শিশু নির্যাতন রোধে সচেতনতা সৃষ্টি করা এবং অ্যাসিড সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা।

৯) এতিম, অনাথ, অসহায় বৃদ্ধ/বৃদ্ধা, বেকার, পঙ্গু, মুক্তিযোদ্ধা ও প্রতিবন্ধীদের পুর্নবাসনমূলক প্রকল্প গ্রহণ। প্রতিবন্ধীদের জন্য হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা।

১০) বুদ্ধি প্রতিবন্ধী, পড়ালেখায় অমনোযোগী, অতিরিক্ত চঞ্চল, দেরিতে বসা, দেরিতে হাঁটা, দেরিতে কথা বলা, তোতলামো, আঙুল চোষা, অটিজম সংক্রান্ত জটিলতা প্রভৃতিতে শিশুদের ও তাদের পিতামাতাদের সচেতন করার ল্যে কাউন্সেলিং, সেমিনার, আলোচনা সভা, সিম্পোজিয়াম, চিকিৎসালয়, মেডিকেল কলেজ, নার্সিং ইন্সটিটিউট প্রতিষ্ঠা করা।

১১) বয়স অনুযায়ী শিশুর বিকাশ সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা সে বিষয়ের উপর গণসচেতনতা মূলক প্রোগ্রাম করা।

১২) অ্যাকাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি শিশুদের নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রোগ্রাম ও সেমিনার করা।

১৩) শিশুদের মানসিক বিকাশ বৃদ্ধির জন্য বুদ্ধিবৃত্তিক খেলাধুলা এবং অনুষ্ঠানের আয়োজন করা।

১৪) সংস্থার উদ্দেশ্য সাধনে সহায়ক বিবেচনায় সরকার অথবা অন্য কোন স্থানীয় সরকার, সিটি করপোরেশন, পৌরসভা ইউনিয়ন পরিষদ কিংবা সরকারি/বেসরকারি কোন সংস্থার সাথে যে কোন চুক্তিতে আবদ্ধ হয়ে উন্নয়ন ও জনকল্যাণমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা।

১৫) জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব সম্পর্কে গণসচেতনতা গড়ে তোলা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় বিভিন্নমুখী কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।

১৬) স্কুল, কলেজ, মেডিকেল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে বিজ্ঞানসম্মত আধুনিক শিক্ষার কার্যক্রম গ্রহণ, বিশেষ করে প্রতিবন্ধীদের জন্য বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে প্রতিবন্ধীদের স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলা।

১৭) অশিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিত মানবগোষ্ঠীকে উন্নত পদ্ধতিতে শিক্ষামূলক কার্যক্রম গ্রহণের মাধ্যমে কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্য বিনামূল্যে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া/গ্রহণ করা। যেমন- বৃত্তিমূলক শিক্ষা, সেবামূলক শিক্ষা, কাউন্সেলিং, ইত্যাদি কার্যক্রম গ্রহণের মাধ্যমে কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ ও ডিপ্লোমা প্রদান করা।

১৮) সাধারণ মানুষসহ সকল জনগোষ্ঠীকে উপযোগীতামূলক জনহিতকর কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করা।

১৯) সাধারণ মানুষের (অশিক্ষিত/অর্ধশিক্ষিত) মধ্যে পাঠাগার/পাঠকক্ষ প্রতিষ্ঠা করে পাঠাভ্যাস গড়ে তোলার ব্যাপারে সচেতন করা।

২০) সাক্ষরজ্ঞান ও বয়স্ক শিক্ষার মাধ্যমে সমাজে শিক্ষার প্রয়োজন রয়েছে তার বাস্তবসম্মত জ্ঞান প্রদান করা। যাতে করে তাদের ছেলে মেয়েদেরকে লেখাপড়া শিখাতে অধিক উৎসাহিত হয়।

২১) প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা, গর্ভবতী মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা ও এইচআইভি এইডসসহ বিভিন্ন যৌনবাহিত রোগ সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করা।

২২) পরিবেশ দূষনরোধে গণমানুষের মধ্যে পরিবেশ সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি, পরিবেশ সংরক্ষণে উদ্বুদ্ধকরণ এবং পরিবেশ বিপর্যস্ত, বনাঞ্চল উজাড়, পাহাড় কাটা, জলাশয় ধ্বংস, বিভিন্ন উদ্ভিদ ও প্রাণিকুল বন্যপ্রাণী বিলুপ্ত, বিশুদ্ধ বাতাসের ঘাটতি ইত্যাদি থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে উন্নয়নমূলক কর্মসূচি গ্রহণ।

২৩) পরিবেশ রক্ষায় এই ফাউন্ডেশনের বনায়ন, নিরাপদ পানি, মশা নিধন অভিযান, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিশ্চিত করলে ওয়াটার এন্ড সেনিটেশন কর্মসূচিসহ অন্যান্য কর্মসূচি এবং সামাজিক ভারসাম্য রক্ষার্থে ফলজ, বনজ, নার্সারি কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা।

২৪) অবহেলিত দারিদ্র পীড়িত মানুষের মধ্যে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন- বন্যা, সাইক্লোন ও ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে বিনামূল্যে ত্রাণ বিতরণ ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদান।

২৫) দুষ্প্রাপ্য পুরাতন/দেশের মধ্যে হারিয়ে যাওয়া লোকগীতি, পুথি সংগ্রহ করে তা প্রকাশ করা। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, নির্বিশেষে সকল মানুষের মধ্যে অসাম্প্রদাখি চেতনাবোধ সৃষ্টি এবং সকল ধর্মের মানুষের মধ্যে সম্প্রীতি বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই ফাউন্ডেশন বাস্তবমূলী পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

২৬) আদিবাসী, উপজাতি ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের সামাজিক অবস্থার ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটাতে কর্মসূচি গ্রহণ করে কাজ করা।

২৭) সকলপ্রকার সামাজিক অপরাধসমূহ প্রতিরোধে ও নির্মূলকরণ এবং ঝুঁকিপূর্ণ ও দুর্বল জন অংশের সঙ্গে সক্রিয় কার্যক্রমে যে কোন মারাত্মক রোগব্যাধি ও বর্তমান বিশ্বের মহামারি/মরণবাধি, সংক্রামক এসটিডি, এইচআইভি এবং এইডস প্রতিরোধে বাস্তবসম্মত কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন।

২৮) শিশু, যুব, কিশোর মহিলা, বয়স্ক, দুস্থ, প্রতিবন্ধীদের কল্যাণসহ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে গণশিক্ষা, স্বাস্থ্য সেবা, স্বেচ্ছায় সেবা প্রদান কর্মসূচি গ্রহণ করা।

২৯) এই ফাউন্ডেশন সামাজিক উন্নয়নে সর্বসাধারণের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও গবেষণা কর্ম প্রকাশের লক্ষ্যে সভা, সেমিনার, গোলটেবিল বৈঠকসহ অন্যান্য কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে পারে।